ডিয়াগো ম্যারাডোনা কত সম্পদের মালিক ছিলেন

  চলে গেলেন ফুটবলের কিংবদন্তি  ডিয়াগো ম্যারাডোনা। তিনি বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কারণে মানুষের কাছে খুব সমালোচিত ছিলেন এবং সব সময় আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু থাকতেন।  একটি দরিদ্র পরিবার থেকে উঠে আসা এই বিখ্যাত কিংবদন্তি খেলোয়াড় এর জীবনের রয়ে গেছে অনেক অজানা তথ্য।  যেমন  জীবনের শেষ প্রান্ত টা ছিল আর্থিকভাবে অসচ্ছল যা  খুব টানাটানির মধ্যে জীবন কাটাতেন। যদিও তিনি  যুবক কালে খেলাধুলা করতেন তখন ক্লাবগুলোর থেকে প্রচুর আর্থিক খরচ নিতেন। 




ইউরোপিয়ান লিংকগুলো যখন চলছিল তখন বর্তমান দিয়াগো ম্যারাডোনার অবস্থা ছিল বিশ্বের মধ্যে সবথেকে অন্যতম।  একজন খেলোয়ার  তখনকার সময়ে তার ট্রানস্পরেন্ট হয়েছিল সবথেকে বেশি টাকায়  কারণ এক একটি দলকে কোটি কোটি মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার খরচ  করতে হতো।  সর্বপ্রথম তিন হাজার ইউরো মধ্যে প্রথম জোগ দিয়েছিলেন বার্সেলোনায় ১৯৯০ সালে তবে  সেখানে কিছুদিন থাকার পর তারপর আবার তিনি চলে যান ইতালির অন্য একটি ক্লাবে সেখানে ১  কোটি ডলারের চুক্তিতে কিন্তু সেখানে তার মাসিক বেতন ছিল ৩০০ মিলিয়ন ডলার।   সবকিছু মিলিয়ে তিনি তখনকার সময় সবথেকে চমৎকার একটি সময় কাটিয়ে ছিলেন।  কিন্তু তিনি শুধু ফিফা ওয়ার্ল্ডকাপ জগতে সেরা ছিলেন না,  তিনি ক্লাবভিত্তিক দলগুলো ছিলেন চমৎকার মেধাবী।  তাছাড়া বাস্তব জীবনে ছিলেন আরো আলোচনা-সমালোচনার কেন্দ্রবিন্দু   ছিলেন।  তাকে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন সামাজিক এবং অর্থনৈতিক কারণে বিভিন্ন সমালোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে। 

 যেমন ২০১৪  সালের ইতালিতে করার জন্য তার ওপর প্রায় ৪ কোটি ইউরো জরিমানা করেছিল ইটালির  সরকার।  তবে তিনি তা অকপটে স্বীকার করে নিয়েছিলেন এত টাকা তো আমার পক্ষে কখনো সম্ভব না।   কারণ আমি এত টাকা থাকলে আমার আজকের অবস্থা হতো না.  তিনি শেষ জীবনে তার অর্থনৈতিক অবস্থা খুবই খারাপ ছিল তিনি অর্থনৈতিকভাবে অসচ্ছল ছিলেন।   শেষ জীবনে তিনি এমনকি মেক্সিকোর একটি ক্লাবে মাত্র ১৪০০০  ইউর বিনিয়োগ করেছিলেন যা খুবই নিম্ন ছিল।  তবে তার জীবনের সব অতিক্রমের মধ্যেও তিনি সকলের কাছে একজন কিংবদন্তি অসম্ভব যারা পৃথিবীর মধ্যে দ্বিতীয় আসবি কিনা হবে। 

 কিনা সেটা চিন্তা করা সম্ভব পৃথিবীর সকল মানুষ সফল পৃথিবীর সকল প্রান্তের মানুষ তাকে স্মরণ করবে।   তাছাড়া তিনি হচ্ছেন সেই মহান ব্যক্তি যাকে নিয়ে পৃথিবীর সকল শ্রেণীর মানুষকে স্মৃতিকাতর এবং তিনি শুধু একটা দেশের প্রতীক নয়।  তিনি পৃথিবীর প্রতীক তাছাড়া তাকে সারা বিশ্বের মানুষ বিভিন্ন রকম ভাবে শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছে এবং এই কিংবদন্তি ব্যক্তি একজন মানুষ একজন দেশকে পৃথিবীর মানচিএ উপস্থাপন করতে  সেটা উদাহরণ।  ম্যারাডোনা শেষপ্রান্তে আর্জেন্টিনার কোচ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন ২০১০ সালে যদিও তখন তিনি সফল হতে পারেননি।  তবে তিনি শেষ জীবনে মেক্সিকো হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন যা ছিল মাত্র ১৪  সালের বেতন 15000 । express.com অনুযায়ী ওনার ম্যারাডোনার সর্বশেষ সম্পদের পরিমাণ ছিল মাত্র 1 লাখ ডলার যা জীবনের শেষ প্রান্তে তিনি এটা রেখে গিয়েছেন।  একজন কিংবদন্তি হিসেবে তাছাড়া তিনি সব সময় সজাগ দৃষ্টি রাখতে মুসলিম বিশ্বের দেশগুলোতে বিশেষ করে ফিলিস্তিনি জন্য তিনি কাজ করেছেন।   ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করার জন্য তিনি বিভিন্ন সময় বিভিন্নভাবে সমর্থন দিয়েছেন।  যদিও চলে গেলেন কিংবদন্তি কিন্তু রয়ে গেছে।  


বর্তমান বিশ্বের মধ্যে সবথেকে জনপ্রিয় খেলার গুলোর মধ্যে আছেন লিওনেল মেসি এবং সেই লিওনেল মেসির সবথেকে জনপ্রিয় এবং প্রিয় একজন মানুষ ছিলেন ম্যারাডোনা ম্যারাডোনা কে হারিয়েছি সহ বিশ্বের জনপ্রিয় খেলোয়াড় ফুটবল খেলোয়ার তাছাড়া যেকোন প্রান্তে খেলোয়ার সুখের কাতারে হয়েছেন তার জন্য তারপরও কাল জীবনের জন্য সবাই শুভ কামনা করেছেন এবং দোয়া করেছেন সেই দিন আসবে হয়তোবা দেখা যাবে পরকালে 


ম্যারাডোনাকে মানুষ সারাজীবন মনে রাখবে তার কর্মের জন্য কারণ তিনি সবার কাছে জনপ্রিয় ছিলেন .।  খেলা দিয়ে এবং এই কিংবদন্তিদের মানুষ কখনো ভুলবেন না কারণ তার খেলা চিরকাল মানুষের অন্তরে রয়ে যাবে . আর এই অন্তর দিয়ে মানুষ থেকে ভালবাসবে যুগে যুগে এরকম কিংবদন্তি আসবে যাবে এটাই নিয়তির খেলা .| তবে নিয়তির কাছে আকুল আবেদন থাকবে যদি কখনো সম্ভব হয় তাকে যেন নিয়তি মাফ করে । 




Post a Comment (0)
Previous Post Next Post

Recent in Sports