চাঁদে ও মহাকাশে নতুন রকেট পাঠালো স্পেস এক্স ও চীন

চাঁদে ও মহাকাশে নতুন রকেট  পাঠালো স্পেস এক্স ও চীন 

মহাকাশের নিয়ন্ত্রণ নেয়ার জন্য বিশ্বের প্রায় সব থেকে উন্নত দেশগুলো এখন খুব নড়েচড়ে বসেছে । কারণ তারা চাচ্ছে মহাকাশের নিয়ন্ত্রণ নেয়ার জন্য । এখন প্রত্যেকটা দেশে তাদের নিজস্ব জায়গা থেকে নিজস্ব প্রযুক্তি মাধ্যম ব্যবহার করে মহাকাশের নিয়ন্ত্রণ নেয়ার জন্য বিভিন্ন রকম উন্নত সরঞ্জাম স্যাটেলাইট পাঠাচ্ছে । তবে বেসামরিক ভাবে স্পেস এক্স সাম্প্রতিক সময়ে একটি রকেট পাঠিয়েছে মহাকাশে এবং স্পেসসের রকেট এর মধ্যে চারজন নভোচারী ছিল । এই চারজন নভোচারী স্পেস এক্স গবেষণা করবে । সেই  তারা 6 মাস অবস্থান করবে ।  গত মঙ্গলবার চারজন নভোচারী সহ তাদের রকেট মহাকাশের  টাইমলাইন রেখাচিত্র মধ্যে পৌঁছে গেছে । সেখানে তারা এখন গবেষণা কাজ চালিয়ে যাবে । স্পেস এক্সচেঞ্জের মাধ্যমে তাদেরকে মহাকাশ নিয়ে যাওয়া হয়েছিল সে মহাকাশ পূর্ণ ব্যবহার গ্রহণযোগ্য । তাই এই রকেটটি  তাদেরকে ওইখানে পৌঁছে দিয়ে আবার তার নিজস্ব স্থানে চলে আসবে  । সে ক্ষেত্রে খুব কম খরচে স্পেস এক্স তাদের গবেষণার ক্ষেত্রে তাদের রকেট মহাকাশযান বারবার পাঠাতে পারবে এবং খুব অল্প সময়ে তারা ভালো সাফল্য পাবেন । তাছাড়া বিশ্বের দ্বিতীয় অর্থনৈতিক উন্নয়ন দেশ চীন গতকাল একটি মহাকাশযান চাঁদে অবতরণ করেছে ।  যেটি মনুষ্যবিহীন রকেট সেখানে সেই রকেটের মাধ্যমে তারা চাঁদ থেকে মাটি সংগ্রহ করবে । সে মাটি গবেষণা এবং পর্যবেক্ষণ করে তারা বিভিন্ন রকম উন্নতমানের তত্ত্ব  বের করে নিবে । বিশেষ করে যাদের উৎপত্তি এবং চাঁদ নিয়ে বিভিন্ন রকম ভবিষ্যতের চিন্তার প্রতিফল গঠাবে। মহাকাশের নিয়ন্ত্রণ নেয়ার জন্য বিশ্বের প্রায় সব থেকে উন্নত দেশগুলো এখন খুব নড়েচড়ে বসেছে । কারণ তারা চাচ্ছে মহাকাশের নিয়ন্ত্রণ নেয়ার জন্য । এখন প্রত্যেকটা দেশে তাদের নিজস্ব জায়গা থেকে নিজস্ব প্রযুক্তি মাধ্যম ব্যবহার করে মহাকাশের নিয়ন্ত্রণ নেয়ার জন্য বিভিন্ন রকম উন্নত সরঞ্জাম স্যাটেলাইট পাঠাচ্ছে । তবে বেসামরিক ভাবে স্পেস এক্স সাম্প্রতিক সময়ে একটি রকেট পাঠিয়েছে মহাকাশে এবং স্পেসসের রকেট এর মধ্যে চারজন নভোচারী ছিল । এই চারজন নভোচারী স্পেস এক্স গবেষণা করবে । সেই  তারা 6 মাস অবস্থান করবে ।  গত মঙ্গলবার চারজন নভোচারী সহ তাদের রকেট মহাকাশের  টাইমলাইন রেখাচিত্র মধ্যে পৌঁছে গেছে । সেখানে তারা এখন গবেষণা কাজ চালিয়ে যাবে । স্পেস এক্সচেঞ্জের মাধ্যমে তাদেরকে মহাকাশ নিয়ে যাওয়া হয়েছিল সে মহাকাশ পূর্ণ ব্যবহার গ্রহণযোগ্য । তাই এই রকেটটি  তাদেরকে ওইখানে পৌঁছে দিয়ে আবার তার নিজস্ব স্থানে চলে আসবে  । সে ক্ষেত্রে খুব কম খরচে স্পেস এক্স তাদের গবেষণার ক্ষেত্রে তাদের রকেট মহাকাশযান বারবার পাঠাতে পারবে এবং খুব অল্প সময়ে তারা ভালো সাফল্য পাবেন । তাছাড়া বিশ্বের দ্বিতীয় অর্থনৈতিক উন্নয়ন দেশ চীন গতকাল একটি মহাকাশযান চাঁদে অবতরণ করেছে ।  যেটি মনুষ্যবিহীন রকেট সেখানে সেই রকেটের মাধ্যমে তারা চাঁদ থেকে মাটি সংগ্রহ করবে । সে মাটি গবেষণা এবং পর্যবেক্ষণ করে তারা বিভিন্ন রকম উন্নতমানের তত্ত্ব  বের করে নিবে । বিশেষ করে যাদের উৎপত্তি এবং চাঁদ নিয়ে বিভিন্ন রকম ভবিষ্যতের চিন্তার প্রতিফল গঠাবে। 





স্পেস এক্স এর উদ্ভাবনী ও গবেষণার পর্যবেক্ষণের ক্ষেত্রে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন বিভিন্ন গবেষকগন এই  নিয়ে বিভিন্ন রকম মতামত দিয়েছেন । তারা বলতে চাচ্ছেন আগামী তে স্পেস এক্স মানুষ নতুন একট দুনিয়ায় নিয়ে যাবে  এবং মহাকাশ নিয়ে মানুষের চিন্তা শক্তি অনেক দূর এগিইয়ে যাবে ।স্পেসএক্সের যে রকেট এর মাধ্যমে মহাকাশ ভ্রমণ করেছে সেই স্পেস এক্স এর নাম হচ্ছে ড্রাগণ । সে ড্রাগনটি মহাকাশে পৌঁছাতে .২৭ ঘন্টা সময় লেগেছিল ।  যার ফলে এক দিগন্ত প্রতিফলন ঘটালো স্পেসএক্স । আপনারা অনেকেই জানেন স্পেস এক্স মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি বেসরকারী প্রতিষ্ঠান । স্পেস এক্স প্রতিষ্ঠানের বর্তমান সিইও হচ্ছেন ইলন মাস্ক । বর্তমান বিশ্বের মধ্যে বিভিন্ন রকম প্রযুক্তি আবিষ্কারের জন্য সবার কাছে সমালোচিত ও  দিন দিন জনপ্রিয় একজন মানুষ হয়ে উঠেছেন।  গতকাল রিপোর্টে বের হলো বিশ্বের মধ্যে এখন দুই নম্বর ধনী ব্যক্তি ইলন মাস্ক ।  তিনি বিভিন্ন রকম গবেষণার জন্য এখন বিশ্বের মধ্যে খুব অল্প বয়সে সুপরিচিতি পেয়েছেন ,  আলোড়ন এবং প্রভাবশালী একজন ব্যক্তি হয়ে দাঁড়িয়েছে । 



স্পেসএক্সের এ নতুন আবিষ্কারের ফলে মানুষের এখন মহাকাশ ভ্রমণের এক দিগন্ত উন্মোচন হলো । তাতে করে মানুষ এখন খুব সহজেই চিন্তা করতে পারবে স্পেসএক্সের মাধ্যমে মহাকাশ ভ্রমণের । বর্তমান সমাজে মানুষ টাকা-পয়সার থেকে মানুষের জীবনকে বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকে ।  মানুষ তার জীবনকে সহজ ভাবে বুক করতে চাই ।  পৃথিবীর বাহিরে চিন্তাভাবনাগুলো মানুষের কাছে অন্যরকম মনে হয় । সেই নতুনত্ব দেখার জন্য প্রত্যেকটা মানুষই তাকিয়ে থাকে । সেই ক্ষেত্রে বিভিন্ন রকম আবিষ্কার মানুষের মধ্যে এক অন্যরকম চিন্তাধারা সৃষ্টি করবে  । যার মাধ্যমে খুব সহজে মানুষের মনের ইচ্ছের অনেক কিছু বাস্তবে প্রতিফলন ঘটাতে পারবে । সেই রকম বিশ্বাস রেখে মানুষ এখন বিভিন্ন রকম গবেষণা করা যাচ্ছে ।তবে সাম্প্রতিক সময়ে চীন প্রযুক্তি গবেষণা অনেক এগিয়ে যাচ্ছে । কারণ আমেরিকা সাথে চীনের অর্থনীতি ও বাণিজ্যিক এবং রাজনৈতিক মোটামুটি সব দিক থেকে তারা এখন 50-50 । তাই কেউ কাউকে ছেড়ে কথা বলতে চায় না এবং কেউ কাউকে কোনদিন দিয়ে সুযোগ-সুবিধা দিতে যাবে না । সেজন্য সবাই নিজের জায়গা থেকে প্রযুক্তি অর্থ নৈতিক রাজনৈতিক সবদিকে নিজেরা প্রতিষ্ঠিত হতে হবে । সেজন্যই এখন প্রত্যেক টা দেশ  চাচ্ছে তাদের গবেষণার জন্য বিভিন্ন প্রযুক্তি ব্যবহার করতে । সেই সাথে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র চাচ্ছে তাদের গবেষণার কাজে প্রসারিত করার জন্য এবং সেই প্রতিফলন বর্তমান জনগণ আমজনতা পেতে যাচ্ছে ,  চীনের নতুন প্রযুক্তির রকেট এর মাধ্যমে দেখতে পাবে  । 



বর্তমান চীন এবং যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে যে বাণিজ্য যুদ্ধ চলতেছে সেটা হয়তোবা বর্তমান প্রেসিডেন্ট বাইডেনের মাধ্যমে সমাপ্তি ঘটতে পারে । কারণ বাইডেন যাচ্ছে চীনের সাথে ভালো সম্পর্ক করে তাদের দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা যেন নাজুক দূর করতে ।  কারণ প্রত্যেকটা দেশের প্রেসিডেন্ট চাই তাদের দেশের জনগণের কাছে একজন ভালো প্রেসিডেন্ট হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হওয়া । সেই সাথে প্রত্যেকটা প্রেসিডেন্ট চাই তাদের দেশের মানুষকে ভাল সার্ভিস দেয় এবং নিজের দেশের স্বার্থ বিবেচনা করা। অন্য দিকে ট্রাম্প ছিল  একজন ব্যবসায়ীক মানুষ । তার মাথার মধ্যে রাজনৈতিক চিন্তা ভাবনা বা কাজ করার প্রবণতা কম ছিল । কিন্তু বাইডেন রাজনৈতিকভাবে খুবই দক্ষ ।  একজন ব্যক্তির রাজনীতিক তার প্রসারিত অনেক বেশি।  কারণ তিনি রাজনীতির মধ্যে জীবন  কাটিয়েছেন প্রায় 50 বছর ।  এছারা তার মধ্যে রাজনীতি অনেক দক্ষতা এবংজ্ঞান আছে ।  সেই কারণে তিনি প্রাকৃতিক জ্ঞান ব্যবহার করে তিনি প্রত্যেকটা দেশের সাথে ভালো সম্পর্ক করে আবার যুক্তরাষ্ট্রের আগের সুন্দর এবং সুপরিচিত চমৎকার অবস্থায় নিয়ে যাবে সেটাই বিশ্বাস করেন মার্কিন জনগণ । 

Post a Comment (0)
Previous Post Next Post

Recent in Sports