জীবনের টাই-টেবিল সঠিক ব্যবহার Use Your Time Perfectly

 




প্রত্যেকটা মানুষের উচিত তার সময়কে সঠিক সময়ে সঠিকভাবে কাজে লাগানো আর যদি আমরা সময়কে সঠিক সময়ে সঠিক কাজে না লাগাতে পারি তাহলে আমাদের জীবনে ব্যর্থতার নামক একটি শব্দ চলে আসবে যা থেকে আমরা সারা জীবনের বের হতে পারে না । তাই প্রত্যেকটা মানুষের উচিত তার সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া এবং ওই সময়টাকে সঠিক পন্থা অবলম্বন করে কাজে লাগানো । আমাদের সমাজে আপনার প্রায়ই দেখতে পাবেন বেশি সংখ্যক মানুষ বিভিন্ন রকম সমস্যা আছে । বিশেষ করে যারা বেকার তাদের সমস্যাটা একটু বেশি কারণ তাদের কাছে কোনো রকম অর্থ থাকে না তাই তাদের মাথার মধ্যে অনেক কিছু কাজ করলেও তারা অনেক কিছু করতে পারে না । আর বর্তমান সমাজে বা বর্তমান সময়ে যে সমাজে আমাদের কাছ থেকে চলে গেছে সেই সময় যদি আমরা একটু ভালো করে লক্ষ্য করি তাহলে দেখতে পাব টাকা ছাড়া বাস্তব লাইফে কিছু করা অনেকটা কষ্টকর ।  প্রত্যেকটা মানুষের জীবনে থাকাটা গুরুত্বপূর্ণ অপরিহার্য তাই প্রত্যেক মানুষের চাই সে বেশি বেশি টাকা ইনকাম করুন এবং সেটাকে দিয়ে তার দৈনন্দিন চাহিদা সহ সে যা চায় তা যেন করতে পারে ও সেই রকম ইচ্ছা পোষণ গুলো পূর্ণ হোক তবে আপনি একটা জিনিস ভালো করে লক্ষ্য করলে বুঝতে পারবেন আপনি খুব সহজে বুঝতে পারবেন, আসলে টাকা ইনকাম করতে গেলে যেমন আপনার নির্দিষ্ট এবং স্পেসিফিক কোন একটা প্রেস এর প্রয়োজন হয় এবং যেখানে কাজ করলে আপনার ভালো কিছু পাবেন সেরকম একটা জায়গার প্রয়োজন হয় । সেগুলো অনেকে অনেক সময় পায় না সেজন্য মানুষ টাকা ইনকাম পারে না এবং এই সকল কারণগুলোর জন্য মানুষ সব থেকে বেশি ভাগ হতাবাশই ভোগ করে এবং জীবনে অনেক হতাশাগ্রস্ত অবস্তায়  থাকে ।  আমাদের সরকার এবং আমাদের সমাজের প্রত্যেকটা মানুষের উচিত যেন জীবনে ডিপ্রেশন সমস্যাটা না আসে এবং সেটা যেন আসার কোন সুযোগ করে না দেয়া হয় । বিশেষ করে প্রত্যেকটা মানুষ যদি তার ডিপ্রেশনকে মুছে ফেলতে চাই, তাহলে  অবশ্যই তাকে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে এবং জীবনের সময়ের মূল্য দেখতে হবে ।বিশেষ করে তার নিজের ধর্মকে সঠিক গাইডলাইন মেনে কাজে লাগাতে হবে এবং সেই কাজটি অবলম্বন করে সে ভালো কিছু করার জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে হবে । কথায় আছে চেষ্টা করলে সবকিছুই সম্ভব তবে সঠিক পথে অবশ্যই চেষ্টা করতে হবে । 



সময়ের সঠিক ব্যবহার করতে হবে এই গল্পটা আমরা প্রায় সবার বলে  শুনে থাকে । তবে কেউ আপনাকে বলবে না কখন কোন কাজটা করতে হবে ।  কোন কাজটা করলে আপনার সময়ের সঠিক ব্যবহার হবে ।  এটা যেহেতু আপনাকে কেউ বলবে না সেটা অবশ্যই আপনাকে নিজের চিন্তা করে বের করে নিতে হবে এবং আপনাকে পারিপার্শ্বিক এর দিকে তাকাতে হবে আসলে যারা সাকসেস হয়েছে বা যারা জীবনে সফলতা অর্জন করছে তারা কখন থেকে কোন কাজটা করেছিল কোন বয়স থাকে তারা বেশি গুরুত্ব দিয়েছিল কোন সময়টাকে তারা বেশি গুরুত্ব দিয়েছিল । আপনি যদি তাদের এই ব্যাপার গুলো ধরতে পারেন তাহলে আপনি খুব সহজে ব্যাপার টা ক্যাচ করতে পারবেন তাছাড়া  আপনার ইন্টারেস্ট জানতে পারেন  কোন ব্যক্তির সাথে যদি আপনার ইন্টারেস্ট এবং আপনার ইচ্ছাশক্তি মিলে  আছে কিনা  তাহলে আপনি ওই ব্যক্তিকে মেন্টর হিসেবে মেন্টর হিসেবে  অনুসরণ করতে পারেন । সে ক্ষেত্রে আপনি বুঝতে পারবেন তিনি সাক্সেস বা সফল হওয়ার জন্য কি  কাজগুলো করছে । আপনি তার থেকে  একটু বেশি করার চেষ্টা করবেন  এবং তাকে একটু ফলো করার চেষ্টা করবেন ।  সেই ক্ষেত্রে আপনি ইনশাল্লা পারবে ।   আপনি অবশ্যই এই  টাইপের লোক এমনি এমনি পেয়ে যাবেন এবং আপনার চলাফেরার লাইফে বর্তমান প্রযুক্তির যুগে খুব সহজে ওরকম অহরহ পাওয়া যায় তার জন্য তেমন বেশি কষ্ট করতে হয় না  ।  আপনাকে অবশ্যই নিজে থেকে চেষ্টা করতে হবে ।


   সঠিক পথ কোনটা  সঠিক হবে ,  আমি আজকে আলোচনা করবো ঐ বিষয় যেগুলো।  

প্রথমত আপনাকে হুট করে কোন সিদ্ধান্ত নেয়া উচিত হবে না । সেজন্য আপনাকে অবশ্যই কোন একটা নির্দিষ্ট টপিকস এর উপর আপনাকে বিভিন্ন রকম রিসার্চ করতে হবে বা  ঐরকম গবেষণা করে আপনাকে বুঝতে হবে ।আসলে আপনি কোন জিনিসটাকে বেশি ভালোবাসেন এবং আপনি কোন কাজটা করতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন । আপনি যখন এই জিনিসটা বুঝতে পারবেন তখনই আপনি মনে করবেন আপনার লাইফের ফিফটি পার্সেন্ট কাজ আপনি করে ফেলছেন । প্রথমে আপনাকে চয়েজ করতে হবে আপনি কি করতে পছন্দ করেন । আপনার কি করতে ভালো লাগে সেই কাজটাই আপনাকে টার্গেট এবং লাইফের একটা গোল হিসেবে নিয়ে নিতে হবে । আপনি যখন লাইফ এর টার্গেট নিয়ে নিবেন তখন আপনার মধ্যে একটাই জিনিস কাজ করবে আপনি কিভাবে এটাকে ফিলাপ করবেন বা আপনি কিভাবে আপনার টার্গেট কমপ্লিট করবেন । একটা মানুষের জীবনে বিভিন্ন রকম স্বপ্ন থাকে । আপনার বয়স যত বেশি হবে তত আপনার মাথার মধ্যে বিভিন্ন রকম স্বপ্ন বিভিন্ন রকম চিন্তা আসতেই থাকবে ।  আপনাকে থেমে গেলে হবে না , অবশ্যই আপনাকে বিভিন্ন চিন্তা ভাবনার মধ্যেই আপনাকে বাছাই করতে হবে ,  আসলে আপনার জন্য কোনটি সঠিক । আপনি যখন নিজে থেকে বাছাই করতে পারবেন আসলে আমার জন্য এ কাজটি করা  উত্তম হবে  ঠিক তখন মনে করবেন আপনি লাইভে ফিফটি পার্সেন্ট কাজ করে ফেলছেন । 



চিন্তাশক্তি বর্তমান ও ভবিষ্যত 
 
আমাদের সমাজে বেশি সংখ্যক মানুষ জানে না আসলে এসেই লাইফে কি করতে চাই ।  বিশেষ করে আপনি যখন স্কুল লাইফের ছাত্রছাত্রীকে জিজ্ঞাসা করবেন আসলে তুমি বড় হয়ে কি করতে চাও  ? তাদের মধ্যে বেশি সংখ্যক ছাত্র-ছাত্রী বলবে আমি বড় হয়ে ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার হতে চাই । আসলে এ কথাটা তাদের নিজস্ব কথা না । কারণ হচ্ছে কি তারা এ জিনিসটা বিভিন্ন মানুষের কাছে শিখে শুনছে এবং বুঝতে পারছে আসলে বড় হইলে আমাকে ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার বা উকিল ব্যারিস্টার হতে হবে । এ সকল সমস্যাগুলো আমাদের সমাজের মধ্যে এখনো আছে যা থেকে অবশ্যই আমাদের সমাজের মানুষ দিরেদিরে এখন একটু ভালোর দিকে যাচ্ছে । সকল সমস্যাগুলো সেদিনই সমাধান হবে যেদিন মানুষের মধ্যে শিক্ষা জিনিসটা বলতে আসলে শুধু ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার বা উকিল ব্যারিস্টার হওয়া না । কারণ হচ্ছে শিক্ষা মনে হচ্ছে আপনার মনুষত্ববোধ কে প্রাধান্য দেয়া এবং এ মনুষত্ববোধ কে কাজে লাগিয়ে সমাজ মানুষ এর জন্য এবং নিজের জন্য কিছু করা হতে পারে   , সেটা সামাজিক কাজ হতে পারে , সেটা পরিবারের জন্য হতে পার্‌ সেটা নিজের জন্য হতে পারে, সেটা দেশের জন্য্ই,। এই  সকল জিনিস গুলো যখন একটা মানুষের মধ্যে কাজ করে তখন সেই মানুষটা কখনো খারাপ কাজ করতে পারে না । তাই প্রত্যেকটা মানুষের উচিত তার নিজের মনুষ্যত্ববোধকে সঠিকভাবে উপলব্ধি করা এবং প্রত্যেকটা মানুষকে প্রত্যেকটা মানুষের জায়গায় প্রত্যেকটা মানুষকে সম্মান এবং শ্রদ্ধা বোধ করা ।  আপনি যখন স্টুডেন্ট লাইফে বাচ্চাকালে ছিলেন তখন আপনার চিন্তা শক্তি ছিল একরকম এখন আপনার চিন্তা শক্তি অন্যরকম এটা হচ্ছে কি আমাদের সমাজের সাথে তাল মিলিয়ে নিতে হয় । কারণ কি যখন আপনি বড় হবেন বা সমাজের যখন জেনারেশন চেঞ্জ হবে তখন মানুষের মধ্যে অটোমেটিক বিভিন্ন রকম পরিবর্তন দেখা যাবে । এই পরিবর্তনগুলো সমাজের সাথে মানুষের তাল মিলিয়ে মেনে নিতে হয় আপনি যদি একটু লক্ষ্য করেন যে আজ থেকে পাঁচ থেকে দশ বছর আগে মানুষ মোবাইল কম্পিউটার এ শব্দগুলো সাথে মোটামুটি পরিচিত ছিল না । কিন্তু বর্তমান ম্যাক্সিমাম মানুষ আপনার এখন মোবাইল ইউজ করতে পারে মানুষের হাতে মোবাইল আছে সংখ্যক মানুষ এখন মোবাইল ব্যবহার করে । যারা গ্রামের মোবাইল শব্দের সাথে পরিচিত ছিল না এমনি বলা চলে এই মুহূর্তে গ্রাম শহর বলেন পৃথিবীর যেকোন প্রান্তে মোবাইলের সাথে স্মার্ট দুনিয়াতে ইন্টারনেটের সাথে পরিচিত এবং খুব সহজে জিনিসগুলো ব্যবহার করার বিভিন্ন রকম প্রযুক্তি পারছে এবং তাঁরা জিনিসগুলো খুব সহজে ব্যবহার করতে পারতেছে। এগুলো সম্ভব হচ্ছে কি রকম গবেষণার ফলাফল শ্রুতিতে এবং তাছাড়া বিভিন্ন বিজ্ঞানীদের আবিষ্কার শ্রুতিতে এবং বর্তমান প্রযুক্তির সাথে তাল মিলিয়ে চলার গতিতে ।  আজকে আমাদের সমাজ যে পজিশনে আছে হয়তোবা থেকে 50 বছর বা 100 বছর পরে এ রকম পসিশনে থাকবে না । কারণ পাঁচ বছর বা দশ বছরের মধ্যে আমরা যে লেভেলের পরিবর্তন দেখতে পাচ্ছি সমাজের মধ্যে 50 থেকে 100 বছর পরে বিরাট রকমের পরিবর্তন আমরা দেখতে পারব ।  তাই সে পরিবর্তন হতে পারে আমাদের পৃথিবীর বাইরে অন্য কোন চিন্তা-ভাবনা । পরিবর্তন হবে এটা ভেবে নেয়া যায় , একসময় আমরা যা চিন্তা করতে পারতাম না এখন আমরা দেখতে পারতেছি আর এগুলো আমরা চিন্তা করতেছি তার মানে এর থেকে আর বড় কিছু হওয়া সম্ভব । 


 উপসংহার 

আপনি যদি বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থার দিকে একটু লক্ষ্য করেন  । তাহলে আপনি দেখতে পারবেন আসলে বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থা টা একটু অন্যরকম । আমাদের এইখানে আপনার হাতে কলম এর থেকে বেশি সংখ্যক সময় মুখস্থ বিদ্যা কে বেশি প্রাধান্য দেয়া হয় । যার কারণে আমরা বেশি সংখ্যক বেশিরভাগ সময়ই আমরা হাতে-কলমে ভাবে যে আমাদের কাজগুলো রিয়েল লাইফে করতে হবে সেরকম অভিজ্ঞ সংখ্যক কর্মী আমরা গড়ে তুলতে পারিনা । তাই আমার দৃষ্টিকোণ থেকে আমার প্রথম উপদেশ হবেন আপনি প্রথম থেকে ইন্টারমিডিয়েট পর্যন্ত আপনি আপনার পড়ালেখা মধ্যে যত বেশি মনোযোগ হওয়া উচিত এই সময়টাকে আপনি অন্য রকম কোনো চিন্তা করা উচিত নয় । বিশেষ করে টাকা ইনকাম করা বা ওরকম দায়িত্ববোধ জিনিসটা নিয়ে আসার মধ্যে না নিয়ে আসাটাই সবথেকে বেশি ভালো । কারণ আপনি যখন প্লে থেকে ইন্টারমিডিয়েট পর্যন্ত আপনি ভালো রেজাল্ট করে ভালো একটা ফলাফল করে ভালো হতে মেধা নিয়ে সামনে এগিয়ে যাবেন। তখন আপনি আসলে বুঝতে পারবেন যে আসলে আপনার লাইফে অনেক কিছু করা সম্ভব শুধু এতটুকু পড়ার কারণ কি তখন আপনি আপনার লাইফকে বুঝতে পারবেন জানতে পারবেন আসলে কখন এখন আমাকে কি করতে হবে এরকম ইত্যাদি রকম চিন্তা শক্তি আপনার মাথার মধ্যে কাজ করবে । আমি আপনাদেরকে সাজেস্ট করব অবশ্যই আপনি ইন্টারমিডিয়েট থেকে আপনি টাকা ইনকামের চিন্তা করবেন না । কারণ আপনি ইন্টারনেট এর পরে আপনি অনেকগুলো সুযোগ পাবেন আপনি বাস্তবতা সম্পর্কে জানতে পারবেন । পৃথিবীর সম্পর্কে জানতে পারবেন আপনি ম্যাচুয়েট হয়ে যাবেন আপনার বর্তমান এবং ভবিষ্যতের চিন্তা ভাবনা করার এবং নিজেকে নিরাপদ রাখার মত ক্ষমতা আপনাদের সৃষ্টি হবে ।সবকিছু মিলিয়ে একটা মানুষকে ইন্টারমিডিয়েট পরীক্ষা পর্যন্ত আপনাকে যথেষ্ট সময় নেওয়া উচিত এই সময়টাকে আপনার অবশ্য শুধু পড়ালেখা ক্ষেত্রে কাজে লাগানো উচিত । তবে অন্যান্য ক্ষেত্রে কাজে লাগাতে পারেন আপনাকে মাইন্ড এবং নিজেকে ভালো রাখার জন্য তবে কোনরকম পেশার বা ডিপ্রেশনে যাওয়া যাবে না । এই সময়টাতে সময় থাকে যখন আপনার কবে তখন আপনি লাইক পাবেন আপনার চার বছর একটা কোর্স মাস্টার্স বলেন অনার্স বলেন আর তারপর তিনি বলেন বিভিন্ন রকম করবে তখন আপনি ওই সময়টাকে যদি আর সঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারেন তাহলে আপনি বিদেশে দেশে পড়ালেখার সুযোগ পেতে পারেন । বাংলাদেশের ভালো জব পাওয়ার সুযোগ পেতে পারেন তাছাড়া আপনি এই চার বছর যখন কপালে কাজে লাগাবেন আগের ইন্টারমিডিয়েটে শক্তি বর্তমান চার বছরে শক্তি শক্তি এক করে আপনার লাইফে ভালো কিছু করতে পারবে । বর্তমানে ইন্টারনেটের যুগ প্রযুক্তির যুগে আপনি সবকিছু হাতের মুঠোয় পেয়ে যাচ্ছেন । আপনার পরিশ্রম করে অন্য কারো কাছে যেতে হচ্ছে না । সেই দৃষ্টিকোণ থেকে বলা যে আপনি আপনার সময়কে সঠিক সময়ে কাজে লাগানোর জন্য সঠিক দিক নির্দেশনা মেনে চলা উচিত এবং সঠিক সময়ে সঠিক কাজে লাগানোর জন্য সঠিক মানুষের কাজ থেকে নেয়া উচিত । আমি আমার থেকে চেষ্টা করছি আপনাকে সঠিক পত্রে দেখে দেয়ার জন্য আসলে আপনি কখন কি করলে ভালো হবে । 










Post a Comment (0)
Previous Post Next Post

Recent in Sports